ছাদে বাগান করার সহজ পদ্ধতি

বর্তমানে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে বাড়ির ছাদে বাগান করা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অধিকাংশ বাড়ির ছাদের দিকে তাকালেই বিভিন্ন ধরনের বাগান দেখা যায়। অবশ্য রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরের ছাদে যেসব বাগান দেখা যায় তার অধিকাংশই অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে। 
ইচ্ছে করলেই শহরবাসী ফলের বাগান বা সবজি বাগান করতে জমি পান না। তাই বিকল্প উপায় বের করে আবাদি জমি নষ্ট না করে ছাদকে কাজে লাগিয়ে বাগান করা যায়। পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বিকল্প আয়ের উৎস হতে পারে এই ছাদে বাগান যা পরিবারকে করবে স্বচ্ছল।

পোষ্ট সুচিপত্রঃ ছাদে বাগান করার সহজ পদ্ধতি

বিশাল বাংলার জমিন যেমন বিস্তৃত, তেমনি লাখোকোটি দালান ঘরের ছাদও অবারিত বিস্তৃত। যদিও বাংলার জমিন এখনো যথোপোযুক্তভাবে ব্যবহার হচ্ছে না। সেখানে ছাদের কথা তো আরও পরে আসে। কিন্তু এ দেশের কিছু আগ্রহী ব্যক্তিবর্গ আছেন যারা ব্যক্তিগত আগ্রহ আর উদ্যোগে ছাদে বাগান করেন শখের বসে।
বিনিয়োগের যেমন হিসাব থাকে না, তেমনি প্রাপ্তির হিসেবেও তেমনভাবে করা হয় না শখের ছাদের বাগানে। অথচ সামান্য আন্তরিকতা আর সুষ্ঠ পরিকল্পনার মাধ্যমে এ প্রতিশ্রুতিশীল দিকটাকে অনেকদূর নিয়ে যেতে পারি। ছাদে বাগান করে ছাদের সৌন্দর্য যেমন বাড়ে, তার সাথে জায়গাটুকু ব্যবহার করে
পরিবারের ফুল, শাকসবজি ও ফলের চাহিদা যথাযথভাবে মেটানো যায়।


 শুধু কি তাই পরিকল্পিতভাবে ছাদে বাগান করে বাড়তি আয়ও করা যায়। সর্বোপরি ছাদের বাগানে পরিবারের অবসরপ্রাপ্ত আগ্রহী লোকগুলো দারুণভাবে সময় কাটাতে পারেন। সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারেন।

ছাদে বাগান করার পদ্ধতি

ছাদে বাগান করার জন্য প্রথমে ছাদের স্থায়িত্ব ও জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা পরীক্ষা করুন। পরিকল্পনা অনুযায়ী কন্টেইনার বাগান, রেইজড বেড, বা হাইড্রোপনিক বাগান নির্বাচন করুন। ছাদের জন্য সাধারণত সবজি, ফলের গাছ, এবং ফুলের মতো ছোট ও মাঝারি আকারের গাছ নির্বাচন করুন।

কন্টেইনার বা টব নির্বাচন করুন যেগুলোর নিচে ড্রেনেজ হোল থাকবে। মাটি তৈরির জন্য ৪০% বালি, ৩০% কোকোপিট, ২০% কম্পোস্ট, এবং ১০% ভার্মিকম্পোস্ট মিশ্রিত করুন। পাত্রে মাটি ভরে গাছের চারা বা বীজ রোপণ করুন, গাছের মূল মাটির নিচে ঠিকমতো রাখতে হবে।

নিয়মিত পানি ও জৈব সার প্রয়োগ করুন, তবে অতিরিক্ত পানি দেবেন না। গাছগুলোকে পর্যাপ্ত রোদ পেতে দিন। প্রাকৃতিক কীটনাশক ব্যবহার করে গাছকে পোকামাকড় থেকে রক্ষা করুন। গাছের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে রোগাক্রান্ত বা মরা পাতা কেটে ফেলুন। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচর্যা করলে আপনার ছাদের বাগান স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর হবে।

ছাদে বাগান যেভাবে করবেন

ছাদে বাগান করতে প্রথমে ছাদের স্থায়িত্ব ও জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা পরীক্ষা করুন। এরপর বাগানের ধরন নির্বাচন করুন - কন্টেইনার বাগান, রেইজড বেড বা হাইড্রোপনিক বাগান হতে পারে আপনার পছন্দ। ছাদের জন্য সাধারণত সবজি, ফল, ফুল ও ছোট বনসাই গাছ উপযুক্ত।
  • কনটেইনার নির্বাচন: মাটি ধরে রাখার জন্য মাটির টব, প্লাস্টিকের টব বা বড়ো ড্রাম ব্যবহার করুন। কন্টেইনারের নিচে ড্রেনেজ হোল রাখুন যাতে পানি সহজে বের হতে পারে।
  • মাটি প্রস্তুিত: ৪০% বালি, ৩০% কোকোপিট, ২০% কম্পোস্ট ও ১০% ভার্মিকম্পোস্ট মিশিয়ে ভাল মানের মাটি তৈরি করুন। পাত্রে মাটি ভরে গাছের চারা বা বীজ রোপণ করুন।
  • গাছের পরিচর্যা: নিয়মিত পানি দিন, তবে অতিরিক্ত পানি দেবেন না। নির্দিষ্ট সময় পর পর জৈব সার প্রয়োগ করুন। গাছগুলোকে পর্যাপ্ত রোদ পেতে দিন এবং প্রাকৃতিক কীটনাশক ব্যবহার করে গাছকে পোকামাকড় থেকে রক্ষা করুন। নিয়মিত গাছের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন এবং রোগাক্রান্ত বা মরা পাতা কেটে ফেলুন।
আরো পড়ুন: মধু খাওয়ার নিয়ম, উপকারিতা ও মধু দিয়ে রূপচর্চা 

এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি সহজেই ছাদে একটি সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর বাগান তৈরি করতে পারবে।

ছাদে কি কি গাছ লাগাবেন

নগরায়নের এই যুগে ছাদে বাগান করা একটি জনপ্রিয় ধারণা হয়ে উঠেছে। এটি কেবল শহরের পরিবেশকে সবুজ করে না, বরং মানসিক শান্তি ও স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। তবে, ছাদে গাছ লাগানোর আগে কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হয় যেমন ছাদের ভারবহন ক্ষমতা, জল নিষ্কাশন ব্যবস্থা, এবং গাছের প্রকার। এখানে বিভিন্ন ধরনের গাছের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হলো যেগুলো ছাদে লাগানো যেতে পারে।

  • সবজি গাছ: সবজি গাছ ছাদে লাগানোর একটি অন্যতম সেরা পছন্দ কারণ এগুলি তুলনামূলকভাবে কম জায়গা নেয় এবং দ্রুত ফলন দেয়।
  • টমেটো: টমেটো গাছ সহজেই বাড়ে এবং অল্প জায়গায় বেশি ফল দেয়। পর্যাপ্ত রোদ ও নিয়মিত পানি দিলে টমেটো গাছ থেকে সারা বছর ফলন পাওয়া সম্ভব।
  • লাউ ও কুমড়া: লাউ ও কুমড়া ছাদে লাগানোর জন্য আদর্শ। এ গাছগুলো বড় পাত্রে বা ড্রামে লাগানো যায়। ছাদে কিছু কাঠামো তৈরি করে বেলগাছের মতো এই গাছগুলোকে সাহায্য করা যেতে পারে।
  • ফলের গাছ: ফলের গাছগুলো ছাদে কিছুটা বেশি জায়গা নেয়, তবে সঠিক পরিচর্যায় ছাদেও ফলের বাগান তৈরি করা সম্ভব।
  • ফুলের গাছ: ফুলের গাছ ছাদকে রঙিন ও আকর্ষণীয় করে তোলে।
  • শাকসবজি: ছাদে শাকসবজি লাগানো খুবই সহজ এবং এটি পরিবারকে তাজা ও পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করে।
  • ঔষধি গাছ: ঔষধি গাছগুলো ছাদে লাগানো খুবই কার্যকর, কারণ এগুলো দৈনন্দিন জীবনে অনেক উপকারে আসে।

ছাদে কোথায় কোথায় গাছ লাগাবেন

ছাদে গাছ লাগানোর জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সঠিক স্থান নির্বাচন করলে গাছগুলো ভালোভাবে বৃদ্ধি পাবে এবং ফলনও ভালো হবে। নিচে ছাদে কোথায় কোথায় গাছ লাগানো যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করা হলো:
  • টব: টবে গাছ লাগানোর পদ্ধতি সহজ এবং কার্যকর। এখানে ৫০ শব্দের মধ্যে সংক্ষেপে পদ্ধতি তুলে ধরা হলো:টব এ চারা বা বীজ লাগান। পানি দিন। সঠিক রোদে রাখুন। নিয়মিত পানি ও সার দিন। পরিচর্যা করুন।
  • হাফ ড্রাম: হাফ ড্রাম নির্বাচন করুন। নিচে ড্রেনেজের জন্য পাথর বা ইটের টুকরো রাখুন। মাটির মিশ্রণ (বালি, কোকোপিট, কম্পোস্ট) দিয়ে ভরুন। চারা বা বীজ লাগান। পানি দিন। পর্যাপ্ত রোদে রাখুন। নিয়মিত পানি ও সার প্রয়োগ করুন। গাছের যত্ন নিন।
  • চৌবাচ্চা: চৌবাচ্চার নিচে ড্রেনেজের জন্য পাথর বা ইটের টুকরো রাখুন। মাটি (বালি, কোকোপিট, কম্পোস্ট) দিয়ে ভরুন। চারা বা বীজ রোপণ করুন। ভালোভাবে পানি দিন। পর্যাপ্ত রোদে রাখুন। নিয়মিত পানি ও জৈব সার প্রয়োগ করুন। গাছের নিয়মিত যত্ন নিন।

টবের সার মাটি

টবের গাছের খাদ্যপুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য মাটিতে দরকারি সার মেশাতে হবে। মাটি, গোবর সার, কম্পোস্ট, পচা পাতা, পরিমাণমতো রাসায়নিক সার মেশাতে হবে। শুকনো দূর্বা ঘাস টবের মাটির মাঝামাঝি দিয়ে তার ওপরে মাটি দিয়ে চারা গাছ লাগানো ভালো।
গাছ বা চারা নির্বাচন

ছাদে বাগান যতটা না বাণিজ্যিক তার চেয়ে বেশি নান্দনিক এবং শখের। উদ্দেশ্য যাই থাক জাত নির্বাচনে সতর্ক সচেতন হওয়া জরুরি। মনে রাখতে হবে সাধারণ জমিতে যে ভাবে চাষ বাস করা যায় ছাদে সে ভাবে করা যায় না। গাছ সাধারণভাবে তাদের বাড় বাড়তির জন্য তেমন জায়গা পায়না। সেজন্য অতিরিক্ত যত্ম সেবা নিশ্চিত করতে হবে।

বিশেষভাবে সর্তক থাকতে হবে। মনে রাখা দরকার ছাদের বাগানে কখনো ঝোপ/ঝাড়/বাঁশ টাইপের কোন বড় গাছ/জাত লাগানো যাবে না। এতে হিতের বীপরিত হয়ে যাবে। লেবু, পেয়ারা, আম, জামরুল, ডালিম, আমড়া, লিচু, কামরাঙ্গা, জলপাই, করমচা এসব ফল বেশী উপযোগী। ফলের ক্ষেত্রে হাইব্রিড বা দেশীয় যে কোন জাত থাকনা কেন কেন কলমের চারা ব্যবহার করা বেশি ভালো। এতে নানন্দিকতা ভালোভাবে রক্ষা পায়, কম জায়গা খরচ হয়।

 ফুল এবং সবজির ক্ষেত্রে জাতের কোন বালাই নেই। কেননা ফুল এবং সবজি কখনো বেশি জায়গা নেয় না। আমাদের দেশের প্রচলিত জাতের ফুল, শাকসবজির সবটাই সহজে উৎপাদন করা সম্ভব। বাড়ির বারান্দায় মালতি লতা, দোপাটি, হাসনাহেনা। উঠোনে লাউয়ের মাচা, ঘি কাঞ্চন মরিচ। একটু দূরেই ডালিম, প্রবীণ আম বৃক্ষ। এসব স্মৃতি হয়ে গেছে।

 স্মৃতি হয়ে গেছে দলিজ ঘরের বারান্দার বাগান, নিকানো উঠোন। কংক্রিটের দেয়াল, বহুতল ভবন ওইসব স্মৃতি গিলে খেয়েছে। নগর সভ্যতায় হারিয়ে যাচ্ছে মাটি। হারিয়ে যাচ্ছে সবুজ। তারপরও অনেকে বাগান করার স্বপ্ন দেখেন। জানালায় ঝুলিয়ে দেন মানিপ্লান্টের লতা। 

তবে স্বপ্ন থাকলে, ইচ্ছা থাকলে কংক্রিটের দালানকোঠার মধ্যেও বাগান করা সম্ভব। ফিরিয়ে আনা সম্ভব শৈশবের স্মৃতিঘেরা সেই হারানো লতা, ফুলের খশবু। ছাদে বাগান করে ফুল, ফল, সবজির সব স্বাদই পূরণ করা সম্ভব। এর জন্য প্রথম প্রয়োজন ইচ্ছাশক্তি আর বাগানের প্রতি প্রেম।

ছাদ বাগানের যত্ন সেবা

গাছের প্রয়োজন অনুযায়ী নিয়মিত পানি দিন। গ্রীষ্মকালে প্রতিদিন এবং শীতকালে প্রতি দুই-তিন দিন অন্তর পানি দিন।অতিরিক্ত পানি দেবেন না, কারণ এটি শিকড় পচিয়ে ফেলতে পারে। ড্রেনেজ সিস্টেম ভালোভাবে কাজ করছে তা নিশ্চিত করুন।

প্রতি মাসে একবার জৈব সার প্রয়োগ করুন। যেমন: কম্পোস্ট, ভার্মিকম্পোস্ট, বা কোকোপিট।গাছের প্রয়োজন অনুযায়ী কেমিক্যাল সার প্রয়োগ করতে পারেন তবে জৈব সার ব্যবহার করা ভাল।গাছের ধরণের উপর নির্ভর করে ছাদে এমন স্থানে গাছগুলো রাখুন যেখানে পর্যাপ্ত রোদ পায়।

কিছু গাছ ছায়ায় ভালো জন্মায়, সেগুলোকে ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন।নিয়মিত গাছের মরা পাতা ও ডাল ছাঁটাই করুন। এটি নতুন পাতা ও শাখা গজাতে সাহায্য করে।রোগাক্রান্ত বা ক্ষতিগ্রস্ত পাতা দ্রুত কেটে ফেলুন।প্রাকৃতিক কীটনাশক ব্যবহার করে গাছকে পোকামাকড় থেকে রক্ষা করুন।নিয়মিত গাছের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন।

মাটির গুণগত মান বজায় রাখতে মাটিতে নিয়মিত জৈব পদার্থ যোগ করুন।মাটির পিএইচ মান পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।

লতানো গাছের জন্য সাপোর্ট বা ট্রেলিস ব্যবহার করুন, যাতে গাছগুলো সঠিকভাবে বাড়তে পারে।মাটির উপরে মালচ (জৈব বা অজৈব পদার্থের আবরণ) প্রয়োগ করুন। এটি মাটির আর্দ্রতা বজায় রাখে ও আগাছা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

ছাদ বাগানের কিছু জরুরী টিপস

গাছের জন্য পর্যাপ্ত সূর্যালোক নিশ্চিত করুন। বেশি সূর্যালোকের জন্য গাছ সুস্থ থাকবে এবং ভালো ফলন দেবে।মাটির পিএইচ মান ও গঠন পরীক্ষা করুন এবং যদি প্রয়োজন হয় তাহলে মাটির মিশ্রণে জৈব সার যোগ করুন।

পানি পরিস্কার এবং পরিমাণ নির্দিষ্ট করুন। অতিরিক্ত পানি দিয়ে গাছ পচিয়ে ফেলতে পারে এবং অপরিস্থিতিতে পানির অভাবে গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।প্রাকৃতিক সার বা কম কম জন্য সার ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

নিয়মিতভাবে মরা পাতা ও ডাল ছাঁটাই করুন। এটি গাছের সুস্থ বৃদ্ধি এবং নতুন পাতা ও শাখা জন্মানোর সাহায্য করে।

 প্রাকৃতিক কীটনাশক প্রথমিক বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করুন এবং প্রয়োজন হলে সঠিক পরামর্শ পেতে জন্য পেষ্টিসাইড ব্যবহার করুন।গাছের প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক যত্ন নিন। প্রতিদিনের মনিটরিং এবং সঠিক যত্ন সংরক্ষণ করুন।

উপসংহার

ছাদ বাগান একটি অদ্ভুত ও সৌন্দর্যময় পরিবেশ, যেখানে ছাদের উপরে মেঘ, বাতাস, পরিস্কার আকাশ এবং হাসিমুখ ফুলের খনন সহ প্রাকৃতিক উপস্থিতির সমাহার। এটি একটি আনন্দদায়ক স্থান, যেখানে আপনি সাধারণ শহরগুলির জটিলতা থেকে মুক্তি পাবেন এবং প্রকৃতির সম্পর্কে নতুন ধারণা পাবেন। ছাদ বাগানে থাকা প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে বৈদ্যুতিন শহরের গতির বিপরীতে নির্বাসিত হওয়ার মাধ্যমে মানবজাতির অন্তর্নিহিত শান্তি এবং সান্ত্বনা অনুভব করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাইতানহিয়াত আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url